অগ্রযাত্রা সংবাদঃ আমরা সাংবাদিক,সংবাদকর্মীরাই জাতির বিবেক মাত্র জাতি অপেক্ষায় থাকে দিন থেকে রাত্র পর্যন্ত দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ঘটে যাওয়া সকল সংবাদ দেখার জন্য এতে কত সহকর্মী নির্যাতনে স্বীকার হয়েও সংবাদ তুলে ধরতে পিছুটান নেননি। তারাই সমাজের নক্ষত,তারাই প্রকৃত মূলধারার সাংবাদিক। একটা সংবাদ লিখতে কতটা যে কষ্ট শুধু সেই সহকর্মীই জানে। আর কিছু ভন্ড ভূয়া লোক যখন এটার উপর সমালোচনা করে তখন খুব কষ্ট হয়। মনে হয় ঘাম ঝড়ানো দিনটিই মাটি পন্ড শ্রমের ন্যায়। পায়ের জুতাটির দিকে থাকালে যেমন কষ্ট হয়। সেই নতুন জুতার অবস্থা টা বেহাল জুতার তলা টার একপাশ মাটিতে বিলিন হয়ে গেছে। গায়ে থাকা কালো শার্টটি কলারের উপরে সাদা আভা রং ধরছে। তারপর আবার সমালোচনা। ইদানীং দেখছি যারা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে তারা নাকি হলুদ সাংবাদিক হচ্ছে। যারা বলছেন তাদের কাছে প্রশ্ন কোন ধরণের সংবাদ প্রকাশ করলে হলুদ থেকে রঙ্গিন হওয়া যাবে? আর আপনারাই বা কেন আসছে না সাংবাদিকতায় আসেন,দেখেন কেমন মজা। সাংবাদিকদের পরিবারে নুন আনতে পানতা পুরায়। সাংবাদিকদের বাচ্চারা কোন ভালো স্কুলে পড়তে পারছে না,ভালো কাপড় পড়তে পারছে না। কেনো তাদের এমন পরিনতি তারা তো ঘুষ খায় না এটাই তাদের অপরাধ। তারা পত্রিকার দেওয়া সামান্য কিছু টাকা দিয়েই চলে। তাদেরকে খুশি করতে হলে বাংলায় ধন্যবাদ টাই যথেষ্ট,হাসি মুখে ফিরবে দেখেন একবার মুখ দিয় বলে ধন্যবাদ। আর কিছুর প্রয়োজন নেই তাদের, ভুলে যাবে বাড়ীতে খরচ নেওয়ার কথাটা পর্যন্ত। তাদের জীবন বাজি রেখে লাঞ্চিত হয়ে দেশের জনগনের দুর-গোড়ায় সংবাদ পৌছে দিতে নিজেকে উৎসর্গ করছে। আর আপনারাই বলছেন নানান কথা তাদের কি শরীরে চামড়া নাই। না রোদে পুড়ে শেষ হয়ে গেছে? সত্য উদঘাটন করতে জানে যারা তারাই মূলধারার সাংবাদিক। কুকুরের মুখের হাড় যখন কেউ বাড়ল দিয়ে ফেলে দেয় তখন কুকুর টা ঘেউঘেউ করে। শুভ কামনা রইলো প্রিয় কলম সৈনিক সহকর্মী ভাইদের প্রতি। এগিয়ে যাওয়ার দেশে আপনারাও এগিয়ে যান।
লিখেছেন সাংবাদিক এ.কে.অলক,মৌলভীবাজার।
Leave a Reply