অগ্রযাত্রা সংবাদ ঃ ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ
উপজেলা। এর মধ্যে ১নং রহিমপুর ইউনিয়ন পরিষদটি অন্যতম। এ ইউনিয়নে জনগণের দেয়া বিপুল ভোটের ব্যবধানে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী ছাত্রনেতা মো: ইফতেখার আহমেদ বদরুল । তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই দীর্ঘ দুই যুগ ধরে ইউপি সদস্য-সদস্যাদের
সার্বিক সহযোগিতা, দিক-নির্দেশনায় সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম
ইউনিয়ন ও এলাকার উন্নয়নে সফলভাবে সম্পাদন করে আসছেন। জনসেবা প্রদানের মাধ্যমে এলাকায় সফল ও জনবান্ধব চেয়ারম্যান হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের
জনসাধারণ ও দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে রয়েছে তার সু সম্পর্ক। তিনি রহিমপুরের উন্নয়নে ইউনিয়ন বাসী সহ সকলের দোয়া, সহযোগিতা ও পরামর্শ চেয়েছেন সফল এ চেয়ারম্যান। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক কাজ করে দলমত নির্বিশেষে তিনি এই ইউনিয়নবাসীর মধ্যে আস্থা অর্জন করেছেন।
এছাড়াও রহিমপুর ইউনিয়ন পরিষদে বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা-টাবিটা, কর্মসৃজন প্রকল্প, এলজিএসপি, ওয়ান পারসেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেঞ্চ, কমিউনিটি ক্লিনিকে ফ্যান, চেয়ার, আলমারি, অবহেলিত রাস্তাঘাট সংস্কার ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণে স্বচ্ছতা ও
জবাবদিহিতার পরিচয় দিয়েছেন। উন্নয়ন পাগল, জনগণের আস্থাভাজন পরিশ্রমী বিচক্ষণ চেয়ারম্যান মো: ইফতেখার আহমেদ বদরুল রহিমপুর ইউনিয়নবাসীর সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে
চান। রহিমপুর ইউনিয়নের রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, স্থানীয়রা জানান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা কমলগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সাবেক
সাংগঠনিক সম্পাদক, বর্তমানে উপজেলা আওয়ামীলিগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, রহিমপুর ইউনিয়নের ৪ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ চেয়ারম্যান সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক চেয়ারম্যান মোঃ ইফতেখার আহমেদ বদরুল উন্নয়নে ও মানুষের কল্যাণে ব্যাপকভাবে কাজ করে চলছেন। স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ও ক্লিন ইমেজের চেয়ারম্যান পেয়েছেন ইউনিয়নবাসী। নাগরিক সেবা ও উন্নয়নের
প্রত্যাশায় ভোটাররা আবারও উনার পক্ষে রায় দিবেন। তিনি ইউনিয়নকে আধুনিক ও মডেল ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে চলেছেন। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দায়িত্ব
গ্রহণের পর থেকেই ইউনিয়নের সকল অসংগতি দূরসহ নাগরিক অধিকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করে চলেছেন। বিশেষ করে কর্মসূচী প্রকল্প, কাবিখা-টাবিটাসহ সকল উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলো ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও সদস্যাদের আন্তরিক সহযোগিতা নিয়ে বাস্তবায়ন করছেন। উন্নয়নমূলক
কর্মকান্ডগুলো সবসময় তদারকি করে চলেছেন। সততা, যোগ্য নেতৃত্ব ও উন্নয়নমূলক কাজে অবদান রাখায়
ইতোমধ্যে কমলগঞ্জ উপজেলার মধ্যে জনপ্রতিনিধি হিসেবে ইউনিয়ন বাসীসহ সর্বমহলের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন। চেয়ারম্যান মো: ইফতেখার আহমেদ বদরুল অগ্রযাত্রা সংবাদকে বলেন, আমি রহিমপুর ইউনিয়নের সন্তান। কারো ভাই, কারো বন্ধু, কারো ভাতিজা-ভাগিনা। আমি চেয়ারম্যান
নির্বাচিত হবার পর থেকেই ইউনিয়ন পরিষদের বরাদ্দ ও বিশেষ করে মৌলভীবাজার তথা সারা বাংলাদেশের
কৃতি সন্তান সাবেক চীফ হুইপ ও অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, মৌলভীবাজার- ৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্বা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড, মো: আব্দুস শহিদ এমপি আমার বড় ভাই থাকায় উনার আন্তরিকতা ও সহযোগিতায় সর্ব ক্ষেত্রে ব্যপক উন্নয়ন করে যাচ্ছি। আমি
ছাত্র থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের রাজনীতি সঙ্গে সম্পৃক্ত। চেয়ারম্যান আরও বলেন, নির্বাচনে প্রতিশ্রুতি ছিল মডেল ইউনিয়ন করব। এ লক্ষ্যেই বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়ে
কাজ করছি। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে কমলগঞ্জ উপজেলার মধ্যে রহিমপুর ইউনিয়নকে একটি আদর্শ ও মডেল ইউনিয়নে রূপান্তরিত করতে কাজ করছি। ইউনিয়নটিতে শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা
থেকে শুরু করে সরকার ঘোষিত সকল প্রকার সুবিধাদি পাচ্ছেন ইউনিয়নে বসবাসকৃত সর্বসাধারণ। আমি সারাজীবন ইউনিয়নবাসীর কল্যাণে ও উন্নয়নে কাজ করতে চাই। সবার সহযোগিতা নিয়ে
রহিমপুর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। পাশাপাশি তিনি অতিথের মত ইউনিয়নের উন্নয়নে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন সফল এ চেয়ারম্যান।