মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ কুলাউড়ায় জাল কাগজপত্র তৈরি করে বিভিন্ন লোকজন
দিয়ে থানায় অভিযোগ, আদালতে চাঁদাবাজী ও লুটপাট এর মামলা দিয়ে হয়রানী করার
অভিযোগ উঠেছে একই উপজেলার ৮নং রাউৎগাঁও ইউনিয়নের মধ্য কৌলা গ্রামের
প্রতিপক্ষ মৃতঃ হোসেন আলীর পুত্র আতাউর রহমান, আজিজুর রহমান ও হাবিবুর
রহমানগংদের বিরুদ্ধে। আজ ৫ ডিসেম্বর মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে
আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্য ভুক্তভোগী ছবিরুন বেগম
জানান-মৌরসীসুত্রে প্রাপ্ত তার পিতার ( তপলীল, থানা- কুলাউড়া, জেল নং-
৯৬, এসএ খতিয়ান নং- ১৫৭ ও ২৮৯, এসএ দাগ নং-৭৪১, জায়গার পরিমান- মোট ১৪শতক
ভূমির মালিক ও দখলদার। এবং ৭৩৯নং দাগে ১৩ শতক,৭৪২ দাগে ১৬ শতক ও ৭৪০ দাগে
১৬শতক মোট ৪৫শতক ভূমি মৌরসীসুত্রে মালিক ও দখলদার নেওয়ারুন নেছা,হাওয়ারুন
নেছা, সমরুন নেছা ও মনিরুন নেছা। কিন্তু, এলাকার আতাউর রহমান, আজিজুর
রহমান ও হাবিবুর রহমানগংরা দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত জায়গা দখল করে নিতে
তাদেরকে নানাভাবে হয়রানী, একাধিক মিথ্যা মামলা ও নির্যাতন করে আসছে।
সর্বশেষ, প্রতিপক্ষের লোকজন জুড়ী উপজেলার ফুলতলা বাজারের জনৈক রমজান
মিয়াকে বাদী করে, কুটই মিয়া, শাহ নুর মিয়া, মুসলিম মিয়া, রায়হান আহমেদ,
সোহাগ আলী, জফুর আলী ও মোঃ জসিমকে আসামী করে চাঁদাবাজী ও লুটপাট এর
মিথ্যা ও বানোয়াট ঘটনা সাজিয়ে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৫নং আদালতে
মামলা দায়ের করেন। সাংবাদিকদের সরেজমিন তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা সমাজ জাতি
ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিকট তোলে ধরার আহবান জানিয়ে বলেন-স্থানীয়
ইউপি চেয়ারম্যানসহ গন্যমান্য লোকজন তাদেরকে এ বিষয়ে একাধিকবার বৈঠকে বসার
আহবান জানালেও সরকারী চাকুরীজীবি হাবিবুর রহমান ও তার অন্যান্য ভাই বৈঠকে
বসতে রাজি হননি। ভুক্তভোগী পরিবারের মধ্যে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-
হাওয়ারুন নেছা, নেওয়ারুন নেছা, সেলি বেগম, মনিরুন বেগম, লতিফা বেগম, কুটই
মিয়া, শাহনুর মিয়া, সুকুর আলী, মোঃ কুদ্দুস,মোঃ বাবুল মিয়া, চেরাগ আলী,
রায়হান মিয়া ও রাজন মিয়া।