জোবায়ের আহমেদ, মৌলভীবাজারঃঃ মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের কালেঙ্গা গ্রামে জায়গা সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিনের পারিবারিক বিরোধ ফরিদ মিয়ার দুই পুত্র হাবিজ মিয়া, হাবিব মিয়ার সাথে চলছে। ফরিদ মিয়া জানান, দুই পুত্রের জোরজুলুম অত্যাচারে তিনি অতিষ্ঠ। তাদের অত্যাচারে তিনি দুই বার ষ্ট্রোক করেছেন। ভরন পোষনের দায়িত্ব নিচ্ছেনা ২ ছেলে হাবিব মিয়া ও হাবিজ মিয়া। সময়ে সময়ে বড় অংকের টাকা দাবি করলে দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে নেমে আসে নির্যাতন। ধারাবাহিক অত্যাচার নির্যাতনের কোন সু বিচার পাচ্ছি না সমাজে। হাবিব মিয়া,হাবিজ মিয়া গংরা বার বার টাকা দাবি করে মারধর অত্যাচার করে আসছে। বাবা ফরিদ মিয়ার পক্ষে পুত্র শাহিন মিয়া প্রতিকার চেয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর পাচ জনের নাম উল্লেখ করে কমলগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার কারনে হাবিব ও হাবিজ মিয়া গংরা ক্ষিপ্ত হয়ে ঔদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে দেশীয় অস্র নিয়ে হামলা করে শাহিনের দোকান ভাংচুর লুটপাট করলে বাধা দিলে হামলায় আহত হন মামলার বাদী শাহিন মিয়া(২৪) বদরুল মিয়া(২২) আলিবুন বেগম(৩৫) উভয় পিতা ফরিদ মিয়া,সাং কালেঙ্গা,ডাকঃচৈত্রঘাট, থানাঃ কমলগঞ্জ,জেলাঃ মৌলভীবাজার। ৩ সন্তানকে মারধর করতে দেখে বাবা ফরিদ মিয়া ও মাতা তইওবুন বেগম আটকাতে গেলে তারাও আহত হন। এ ঘটনায় ধারে ধারে ঘুরে কোন সুবিচার পাচ্ছেন না ভুক্তভুগী পরিবার।
এব্যপারে হাবিব মিয়ার ব্যবহৃত মুঠোফোনে বার বার চেষ্টা করে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
এব্যপারে ইউপি সদস্য মুজিবুর রহমান জানান, তারা দুই পক্ষ আমার কাছে আসলে এটা আপোষে দেখে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
এব্যাপারে জানতে চাইলে শাহিনের মামলার তদন্ত কারী কর্মকর্তা এস আই ফয়েজ আহমেদ জানান, ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধের একটা লিখিত অভিযোগ দিয়েছিল পরে আমি ঢাকায় চলে যাই।